যদি বাংলাদেশের সব প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি গ্রহনযোগ্য মানের পড়াশোনা হতো যার বদৌলতে পাশ করা ছাত্রটি ভবিষয়তে (ক) কোন চাকুরী পাবে, (খ) দেশে উচ্চতর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পাবে বা (গ) বিদেশে উচ্চতর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ও পড়ার সুযোগ পাবে, তাহলে এই লেখা লেখার কোন প্রয়োজন হতো না ।
বাংলাদেশের ছেলেমেয়েরা বর্তমানে যে উচ্চ শিক্ষা গ্রহন করে তার কয়েকটি উদ্দেশ্য থাকতে পারে । যেমনঃ
(ক) মেয়েদের ক্ষেত্রে (যাদের কাজ বা চাকুরীর প্রয়োজন নেই) – অনেক পরিবারের মেয়েরা ভবিষ্যতে কোন চাকুরী করবে না বা তাদের চাকুরী করার কোন প্রয়োজন হবে না এমনটা ধরেই নেয় । ভালো বিবাহ বা সামাজিক গ্রহনযোগ্যতার জন্য তাদের একটি ডিগ্রী প্রয়োজন হয় । তাদের যে কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যে কোন বিষয়ে একটি ডিগ্রী নিলেই চলে – পড়াশোনা বা তার মান এখানে কোন মুখ্য বিষয় নয় । তবে পরবর্তী জীবনে তারা বিপদে পড়ে যাবে যদি কোন কারনে তাদের এমন অবস্থা হয় যে কোন কাজ বা চাকুরী করা অত্যাবশ্যক হয়ে পড়ে ।
(খ) ছেলেদের ক্ষেত্রে (যাদের কাজ বা চাকুরীর প্রয়োজন নেই) – অনেক ধনী পরিবারের ছেলেরা চাকুরী করার প্রয়োজন আছে বলে মনে করে না । দরিদ্র বা নিম্নবিত্ত পরিবার থেকে আসা এমন চেলে আছে যারা রাজনীতি, ঝুট ব্যবসা, চাদাবাজি, মাদক ব্যবসা ইত্যাদি থেকে এমন পরিমান টাকা উপার্জন করেছে যে ভবিষ্যতে তাদের চাকুরী করার কোন প্রয়োজন হবে না । তবে সামাজিক মর্য্যাদা লাভের জন্য এদেরও বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রীর প্রয়োজন হয় । তবে এরাও পরবর্তী জীবনে বিপদে পড়ে যাবে যদি কোন কারনে তাদের এমন অবস্থা হয় যে কোন চাকুরী করা অত্যাবশ্যক হয়ে পড়ে ।
(গ) ছেলে বা মেয়েদের ক্ষেত্রে (যাদের কাজ বা চাকুরীর প্রয়োজন আছে) – গরীব বা মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেমেয়েদের কাজ বা চাকুরীর প্রয়োজন আছে । তাদের এমন বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিষয়ে পড়াশোনা করা উচিত যা দিয়ে তারা কোন কাজ করতে পারবে । এখানে বলা প্রয়োজন যে, কিছু কিছু সরকারী চাকুরী ছাড়া প্রায় সকল সরকারী এবং বেসরকারী চাকুরীতে বিশ্ববিদ্যালয়ে যা পড়ানো হয় কাজের ক্ষেত্রে তাই প্রয়োগ করতে হয় । এসব ক্ষেত্রে যে সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভালো পড়াশোনা হয় না সেখান থেকে ডিগ্রী নিলে তারা বিপদে পড়ে যেতে পারে ।
ব্যাতিক্রমের কথা ধরা যাক । হতে পারে, কৃষিবিজ্ঞানে স্নাতক একজন পুলিশ বিভাগে চাকুরী পেল । অথবা টেলিভিশনের রিপোর্টার হলো । তাদেরকে সম্ভবতঃ চাকুরী জীবনে পড়াশোনার মান বা বিষয় নিয়ে কোন বিপদে পড়তে হবে না । তবে এক্ষেত্রেও দেখতে হবে পলিশের চাকুরী পেতে যে ধরনের এবং যে অনুমোদিত মানের ডিগ্রী লাগে সে ধরনের বিশ্ববিদ্যালয়ে সে পড়ছে কি না । আবার টেলিভিশনের রিপোর্টার হতে কিছু গুন বা কানেকশন লাগে । আর এগুলি থাকলে ডিগ্রী না থাকলেও চলে ।
অনেকগুলি প্রকৌশল ডিগ্রী আছে যে গুলিতে চাকুরী পেতে হলে পেশাগত প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন লাগে । বলা প্রয়োজন বর্তমানে অনেক প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অনুমোদন নেই। এধরনের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা ছাত্ররা চাকুরীর ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে পারে ।
উচ্চতর শ্রেনীতে ভর্তির সময় অনেক বিশ্ববিদ্যালয় নিম্নমানের বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী বিবেচিনা করে না । তবে এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় কথা, যে সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভালো পড়া শোনা হয় না তাদের গ্রাজুয়েট যদি কোন ভাবে উচ্চতর ডিগ্রীতে কোন ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয় তাহলেই কি সে পাশ করতে পারবে ?
বিদেশী বিশ্ববিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চতর শ্রেনীতে ভর্তির ক্ষেত্রেও এই কথা খাটে । পয়সা বেশি দিলে বিদেশে কোন না কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া সম্ভব । শুধুমাত্র পয়সা দিয়ে লন্ডনের এক প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কুকুরের এম বি এ ডিগ্রী নেবার কথা তো সবার জানা । এই যখন বাস্তব অবস্থা তখন পয়সার জোরে বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া যাবে না কেন ? প্রশ্ন হল, যে সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ভালো পড়া শোনা হয় না তাদের ছাত্ররা এভাবে বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলেই কি পাশ করতে পারবে ?
উপরের আলোচনার মূল শিক্ষা হলো, যারা জীবনে কোন কাজ বা চাকুরী করে উপার্জন করতে বা প্রতিষ্ঠিত হতে চায় তাদেরকে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সতর্ক হতে হবে । যাদের তা দরকার নেই, তাদের এসব নিয়ে কোন চিন্তা করার কোন দরকার নেই । পত্রিকার বিজ্ঞাপন দেখে যে কোন একটায় ঢুকে পড়লেই হলো । তবে তার চেয়ে ভালো “পয়সা দিয়ে বিদেশী ডিগ্রী নেয়া” । পড়াও লাগলো না, আবার ডিগ্রীও বিদেশী । “কুকুর যদি ডিগ্রী পায়, তাহলে মানুষে পাবে না কেন ?” ভাগ্য ভালো হলে এসব ডিগ্রী নিয়ে আবার বাংলাদেশের প্রাইভেট বিশ্ববদ্যালয়ে চাকুরীও পাওয়া যেতে পারে ।
বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের সরকার এবং নাগরিকদের কাঁধেও একটা মহান দায়িত্ব এসে পড়েছে । দেশে প্রচুর ছেলেমেয়ে পড়াশোনা করতে চায়, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় তাদের সবাইকে নিতে পারবে না । তাই প্রয়োজন মান সম্পন্ন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় । এখন আমরা চিন্তা করতে পারি, মান সম্পন্ন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় কি ভাবে হতে পারে । নীচে এর কয়েকটি উপায় বর্ননা করা হচ্ছে ।
(ক) ভালো ছাত্র চাই – সহজেই বোঝা যায়, ভালো ছাত্র ছাড়া মান সম্পন্ন শিক্ষা লাভ সম্ভব নয় । একটি ক্লাশে যদি ৯০% ছাত্র থাকে খারাপ, আর ১০% থাকে ভাল, তাহলে এমনটা কিছুতেই হবে না যে সেখানে ১০% ছেলে পাশ করবে, আর বাকীরা সবাই ফেল করবে । আজকাল অনেক খারাপ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আকর্ষন বাড়ানোর জন্য উচ্চ গ্রেড এবং পাশের হারকে ব্যবহার করে থাকে । এখন ৯০% খারাপ ছাত্রকে পাশ করানোর জন্য শিক্ষককে অবশ্যই শিক্ষার মান টেনে নীচে নামিয়ে আনতে হবে । এর ফলে যে ১০% ভালো ছাত্র সেখানে ভর্তি হয়েছে তারাও তেমন কিছু শিখতে পারবে না, যদিও ভালো গ্রেড পাবে ।
(খ) ভাল শিক্ষক চাই – ভালো শিক্ষক ছাড়া ভালো শিক্ষা হবে না এটা সবারই জানা । আজকাল অনেক প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় এমন অনেক শিক্ষক নিয়োগ করেন যাদের ‘সন্দেহজনক বিদেশী ডিগ্রী’ আছে । এদের পড়ানো নিয়েও ছাত্রদের ক্ষোভ আছে । বাংলাদেশে ইঞ্জিনীয়ারিং ডিগ্রির জন্য বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট), কৃষি ডিগ্রীর জন্য বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাউ) এবং সাধারন ডিগ্রীর জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে “ইকুইভেলেন্স” করার ব্যবস্থা আছে । বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন যদি নিয়ম করেন যে বিদেশ থেকে ডিগ্রী প্রাপ্ত শিক্ষকগন কেবলমাত্র “ইকুইভেলেন্স” এ উত্তীর্ন হলেই প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতে পারবেন, তাহলে সমস্যার সমাধান হতে পারে । এটা করা হবে কি না আমরা জানি না । তবে মানের দিক দিয়ে নিম্ন এমন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ভুক্ত ভোগী ছাত্ররা নিজেদের পড়াশোনার স্বার্থে এই দাবী তুলতে পারেন যে তাদের ‘শিক্ষকদের বিদেশ থেকে প্রাপ্ত সব ডিগ্রী’ যথাযোগ্য স্থান থেকে “ইকুইভেলেন্স” করিয়ে নিতে হবে । পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একজন ছাত্র যে বেতন বা খরচে পড়াশোনা করে তার অনেক বেশী (কম পক্ষে দশ থেকে বিশ গুন) বেশী খরচে তারা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে । তাই উপযুক্ত শিক্ষকের কাছ থেকে শিক্ষা নেয়ার তাদের তাদের ন্যায্য অধিকার আছে ।
এদিকে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব শিক্ষক সন্দেহজনক বিদেশী ডিগ্রীর বদৌলতে ইতিমধ্যেই নানা পদ (যেমন, এসিস্ট্যান্ট প্রফেসর, এসোসিয়েট প্রফেসর, প্রফেসর ইত্যাদি) পেয়েছেন, তাদের পদের গ্রহনযোগ্যতা নিয়ে ইতিমধ্যেই নানা মহলে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে । বিশেষতঃ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, যারা অনেক কষ্টকর নিয়মের মধ্য দিয়ে এসব পদ লাভ করেন, তারা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এসব পদকে তাদের পদের সমান মর্য্যাদা দেয়া সঠিক নয় বলে মনে করতে শুরু করেছেন । অনেক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ইতিমধ্যেই সন্দেহজনক বিদেশী ডিগ্রীর বদৌলতে প্রাপ্ত প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের এসব পদকে ব্রাকেট এর মধ্যে ব্যবহার করে এর ভিন্নতা দেখাতে শুরু করেছেন । প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা তাদের পদকে ‘সর্বজন গ্রাহ্য’ করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের মাধ্যমে মূল্যায়ন করিয়ে নিতে পারেন । বলা বাহুল্য ডিগ্রী এবং পদের সঠিক মূল্যায়ন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান অনেক বাড়িয়ে দেবে ।
(খ) চাই পূর্নকালীন শিক্ষক - অনেক প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় খন্ডকালীন শিক্ষক দিয়ে কাজ চালায় । খন্ডকালীন শিক্ষকদের অসুবিধা হচ্ছে, তারা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য খুব কম সময় দিতে পারে, অথচ তাদেরকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোর্স শেষ করতে হয় এবং প্রচুর সংখ্যক ছেলেকে পাশের ব্যবস্থা করতে হয় । এ জন্য তারা সহজ এবং সংক্ষিপ্ত নোট ব্যবহার করে থাকে, ছাত্ররা আবার তার চেয়াও সংক্ষিপ্ত উত্তর দিয়ে পরীক্ষা শেষ করে । বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন বিভিন্ন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্ন ও উত্তরপত্রের নমুনা সংগ্রহ করে এর সত্যতা যাচাই করতে পারেন । আবার এভাবে প্রশ্ন ও উত্তরপত্রের নমুনা সংগ্রহ করার নিয়ম চালু হলে হলে অনেকেই পড়ার ধরন বদলাতে বাধ্য হবেন ।
প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার মান্ন উন্নত করার জন্য আমরা উপরে যে সব প্রস্তাব করেছি সংক্ষেপে তা হলো –
(১) ভালো ছাত্র চাই । তা না হলে শিক্ষার মান নীচে নামবেই ।
(২) ভাল শিক্ষক চাই । শিক্ষকদের সব বিদেশী ডিগ্রী বুয়েট, বাউ অথবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে “ইকুইভেলেন্স” করিয়ে নিয়ে হবে । বিদেশী ডিগ্রী ধারী কোন শিক্ষকের পড়ানোর মান দেখে সন্দেহ হলেই ভুক্তভোগী ছাত্ররা বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের কাছে তাদের ডিগ্রীর “ইকুইভেলেন্স” করার জন্য অনুরোধ করতে পারে ।
(৩) প্রাইভেট শিক্ষকদের পদ বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের মাধ্যমে মূল্যায়ন করিয়ে নিতে হবে ।
(৪) যথাসম্ভভব বেশী পূর্নকালীন শিক্ষক নিতে হবে ।
(৫) বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন তাদের রুটিন কাজ হিসেবে বিভিন্ন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্ন ও উত্তরপত্রের নমুনা সংগ্রহ করবেন এবং মাঝে মাঝে বিশেষজ্ঞদের দিয়ে তাদের মান পরীক্ষন করবেন ।
প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে যাতে শিক্ষার মান উন্নত হয়, যেসব ছাত্র ছাত্রীর বাস্তব জীবনে চাকুরী বা কাজের প্রয়োজন আছে তারা যাতে প্রতারিত না হয়, যে বিপুল সংখ্যক ছাত্র পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারছে না তারা যাতে ভালো প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির এবং শিক্ষার সুযোগ পায় সে ব্যাপারে সকলের যত্নবান হওয়া উচিত ।
[কিছু তথ্য সামু থেকে নেওয়া এবং কিছু তথ্য নিজের, তবে লেখার বেশিরভাগ অংশই সামুর একটি পোস্ট দেখে লেখা]
Nov 17, 2013
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
সর্বাধিক পঠিত
বিভাগসমূহ
সংরক্ষণাগার
আমাদের কথা
Welcome to Bunagati 24.Com ।
Bunagati 24.com এর উদ্দেশ্য হল তথ্য ও প্রযুক্তি-কে সকলের নিকট সহজবোধ্য করা। পাশাপাশি অত্র এলাকাকে ইন্টারনেট জগতে আলোকিত করা।
এই সাইটটি আমাদের সকলের। তাই এটিকে আরও তথ্য সমৃদ্ধ দেখতে সকলের সহযোগিতা আবশ্যক।
অরাজনৈতিক ও রুচিসম্মত পোষ্ট সর্বদাই স্বাগত। এই সাইটটি এখন পরীক্ষামূলক ভাবে চলছে। সাইটটি পরিপূর্ণ করতে আপনাদেরমতামত ও পরামর্শ আবশ্যক।
bunagati@gmail.com
bunagati@yahoo.com
ধন্যবাদ
কম খরচে ভালো প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়
ReplyDelete