প্রস্তুতি এবং রিভিশন। এই দুটি ভালো ফল অর্জনের পূর্বশর্ত। তাই যাদের বছরের একাডেমিক কার্যক্রম ভালো, তাদের পক্ষে ভালো ফল অর্জন খুব সহজ হবে।
আশানুরূপ ফল পেতে প্রতিটি বিষয়ে ভালো নম্বর পাওয়া জরুরি। তাই শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি হিসেবে আংশিক পড়া বিষয়গুলো আবারও আলোচনা কর।
পরীক্ষার্থীকে বিষয়বস্তুর ওপর পরিষ্কার ধারণা রাখতে হবে। সম্ভাব্য প্রশ্নের উত্তরগুলো বারবার নজরে আনতে হবে। ভালো ফলের জন্য উত্তরপত্রে অবশ্যই নিজ প্রতিভার স্বাক্ষর দেখাতে হয়। পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি প্রশ্নের উত্তরে রেফারেন্স দিলে লেখা সমৃদ্ধ হবে।
প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে। যেসব বিষয়ে প্রশ্নের উত্তরের সঙ্গে চিত্র প্রাসঙ্গিক, সেখানে সংশিল্গষ্ট চিত্রটি অঙ্কন করলে বেশি নম্বর পাওয়া যাবে। তবে প্রশ্নের উত্তরকে অহেতুক বড় করে সময় নষ্ট করা যাবে না।
প্রশ্নের উত্তর লেখার ক্ষেত্রে প্রথমেই প্রশ্নটি বুঝে নিতে হবে। বিশ্লেষণধর্মী প্রশ্নের উত্তরের ক্ষেত্রে তথ্য
ঠিকমতো সাজিয়ে লিখতে হবে। প্রয়োজনে তথ্যের উৎস বা পাদটীকা দেওয়া যেতে পারে।
খাতায় এমনভাবে লিখতে হবে যেন পরীক্ষক খাতা দেখতে গিয়ে বিরক্ত না হন। এই ক্ষেত্রে কৌশল হচ্ছে প্রথম এবং শেষের দিকের প্রশ্নের উত্তরগুলো অপেক্ষাকৃত পরিচ্ছন্ন এবং পরিপূর্ণ দেওয়া।
পরীক্ষার খাতায় মার্জিন দিতে হবে পেন্সিল দিয়ে। মার্জিনটি হবে সিঙ্গেল লাইনের। খেয়াল রাখতে হবে, মার্জিন টানার সময় উত্তরপত্র যেন ছিঁড়ে না যায়। খাতার ওপর এবং পাশে কমপক্ষে এক ইঞ্চি জায়গা রেখে লেখা শুরু করতে হবে।
এখনই পরীক্ষাভীতিকে জয় কর। আত্মবিশ্বাস বাড়াও। মনে রাখতে হবে, আত্মবিশ্বাস ও মনোবল সফলতার পূর্বশর্ত।
Great News! Tuition Media creates an opportunity for the students to get high-class tuition in dhaka.
ReplyDelete