◘◘ ক্ষুধা বৃদ্ধিতে জুড়ি নেই দইয়ের। যারা ক্ষুধামন্দায় ভুগছেন তারা নিয়মিত খেতে

 পারেন দই। এতে ক্ষুধামন্দা কমে রুচি বৃদ্ধি হবে। সেই সাথে বেড়ে যাবে ক্ষুধাও।

◘◘ টক দই হোক বা মিষ্টি দই তা কিন্তু আপনার এসিডিটি কমাতে সাহায্য করে 

অনেকাংশেই। এসিডিটির সমস্যা থাকলে খাবার পড়ে এক টেবিল চামচ পরিমাণ 

দই খেয়ে নিন। প্রতিদিনের সেবনে আপনার এসিডিটির সমস্যার সমাধান হয়ে 

যাবে।

◘◘ ওজন কমাতেও টক দইয়ের জুড়ি মেলা ভার। দইয়ের কিছু উপাদান রক্তে 


কলেস্টোরল কমাতেও সাহায্য করে থাকে। ফলে অতিরিক্ত মেদ কমে যায়।

 আপনি ওজন কমাতে চাইলে দই রাখুন আপনার খাবারের ডায়েটে।


◘◘ দইয়ে আছে অনেক পরিমাণে ক্যালসিয়াম যা আপনার হাড় মজবুত হতে 

সাহায্য করবে। সেই সাথে এই ক্যালসিয়াম যে কোন ধরণের কোষের অস্বাভাবিক 

বৃদ্ধি রোধ করতে সাহায্য করে।


◘◘ গরমের সময়ে দই কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে পারে। কারণ এতে দুধের পানি থাকে


 যা গরমের সময়ে কোষ্ঠকাঠিন্যের পাশাপাশি শরীর ঠাণ্ডা রাখতেও সাহায্য করে।


◘◘ শুধু শরীর নয় পেট ঠাণ্ডা রাখতেও জুড়ি নেই দইয়ের। দইয়ের ব্যাকটেরিয়া 


হজমে সাহায্য করে।


◘◘ দইয়ে প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়ামও পাওয়া যায়। এই পটাসিয়াম রক্তে 


পটাসিয়ামের ভারসাম্য রক্ষা করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতেও সাহায্য করে।


◘◘ সেই সাথে দইয়ে প্রোটিনের পরিমাণও নেহায়েত কম নয়। দেহের প্রোটিনের


কিছুটা হলেও দই পূরণ করতে সক্ষম।


◘◘ দইয়ের আছে সর্দি সারানোর ক্ষমতা। দইয়ের সাথে অল্প একটু গোলমরিচের 


গুড়ো মিশিয়ে খেয়ে নিন। সর্দি সেরে যাবে।


◘◘ শুধু দেহের পুষ্টিগুণ বাড়াতেই নয়, দই রূপচর্চাতেও সমানভাবে প্রয়োজনীয়।


 চুল পড়া রোধ করতে দইয়ের জুড়ি নেই। টক দইয়ের সাথে আমলকীর গুঁড়ো 

মিশিয়ে মাথায় লাগালে চুল পড়া বন্ধ হয়ে যায়।