দন্তক্ষয় রোগের প্রাথমিক পর্যায়ে দাঁতের ওপর কালো কালো দাগ পড়ে। এ অবস্হাতেই অভিজ্ঞ দন্ত বিশেষজ্ঞ দ্বারা ফিলিং করিয়ে নিলে দাঁতে গর্ত ও ব্যথা হওয়ার ভয় থাকে না। আর চিকিৎসায় অবহেলা করলে গর্ত বড় হবে, ব্যথাও বাড়বে। এসব ক্ষেত্রে ব্যয়বহুল রুট ক্যানেল চিকিৎসা করানো ছাড়া কোনো উপায় থাকে না। দাঁতের ফাঁকা ও উঁচু সমস্যা হলে একজন দন্ত বিশেষজ্ঞ পরীক্ষা করে প্রয়োজন মতো একটি লেবিয়াল বো-ব্রেস বানিয়ে দেবেন। সেটি তার পরামর্শে ৪/৫ মাস ব্যবহার করলে এ সমস্যা থাকবে না। কোনো কোনো রোগী দাঁতের ছিদ্র হওয়ার সমস্যা হলে প্রাথমিক অবস্হায় চিকিৎসা করান না। ফলে ব্যথা বাড়ে। প্রচন্ড ব্যথা সহ্য করতে না পেরে কেউ কেউ লবণ-সরিষার তেল দিয়ে দাঁত মাজেন, যা মোটেও ঠিক নয় অথচ ছিদ্র দেখা দেয়া মাত্রই ফিলিং করালে অ্যাপিক্যাল অ্যাবসেস হওয়ার ঝুঁকি থাকে না। মনে রাখতে হবে, অ্যাপিক্যাল অ্যাবসেস হলে রুট ক্যানেল করে ফিলিং করালে দাঁত রক্ষা করা যায়, যা খুবই ব্যয়বহুল। লক্ষণীয়, দাঁতের সমস্যার লক্ষণ দেখা দেয়া মাত্রই দন্ত চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে দাঁত সব সময়ই ভালো থাকে। এছাড়া সমস্যা থাকুক আর না-ই থাকুক, বছরে ২/১ বার দন্ত চিকিৎসককে দেখানো উচিত।
.::DEHO::.
0 comments:
Post a Comment